৩২৬ বলে ১৫ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় খেলেন ১৩৭ রানের দুরন্ত এক ক্রিকেটীয় ইনিংস।
৯৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে আজ (শনিবার) দ্বিতীয় দিন শুরু করা বাংলাদেশ সকালেই হারিয়ে বসে নাইটওয়াচম্যান তাসকিন আহমেদকে। সেই সেশনে ওই ১ উইকেট হারিয়ে স্কোর বোর্ডে তোলে ৮৫ রান। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অর্ধশতক করে মধ্যহ্নভোজে যান জয়, লিটন দাস অপরাজিত থাকেন ৪১ রানে।
বিরতি কাটিয়ে দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই সাজঘরের পথ ধরেন লিটন। আর কোনো রান যোগ করতে পারেননি তিনি। খানিক পর জয়ের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউটে কাটা পড়েন ইয়াসির আলি রাব্বি, তার ব্যাট থেকে আসে ২২ রানে। ওই সেশনেই অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের প্রথম শতক পেয়ে যান জয়। এটি আবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্টে টাইগার ব্যাটসম্যানদের প্রথম সেঞ্চুরি।
জয় ১০৬ ও নতুন ব্যাটসম্যান মেহেদী হাসান মিরাজ ২৬ রান নিয়ে চা বিরতিয়ে যায়। তখন ৭ উইকেট হারানো বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ২৫৭ রান। বিরতি থেকে ফিরে পার্টনারশিপে বেশি টানতে পারেননি মিরাজ, ফিরেছেন ২৯ রানে। এতে ভাঙে দুজনের ৫১ রানের জুটি। পরে দলের রান বাড়াতে হাত খুলে খেলেন জয়। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে যখন আউট হন, তখন নামের পাশে ১৩৭ রান।
দক্ষিণ আফ্রিকার সাইমন হার্মারের পকেটে রয়েছে চার উইকেট। তিন উইকেট পেয়েছেন লিজাড উইলিামস। উইয়ান মুল্ডার ও ডুয়ান্নে অলিভার একটি করে উইকেট নেন।